এলিয়েন
এলিয়েন! কি ভয়ংকর তাই না? আবার অবিশ্বাস্যও তাই কি না? হতে পারে তা মনুষ্য আকৃতির কিংবা আরো বিশাল । একটা ব্যাক্টেরিয়াও কিন্তু হতে পারে এলিয়েন । এরকম একটা এবসার্ড জিনিস যেটার অস্তিত্ব নিয়ে সন্দিগ্ন মানুষ । সেটা নিয়ে কিন্তু অহরহ মাতামাতি হয়েছে পৃথিবীতে এবং হচ্ছেও । ছোট্ট এই গ্রহটিতে এর পরিসীমার ব্যাপ্তি গ্যালাক্সি পর্যন্ত গড়িয়েছে । অথচ আজ পর্যন্ত এরকম কোনো প্রমাণ বৈজ্ঞানিকরা উপস্থাপন করতে পারেন নি । মাঝে মাঝে এরকমও শোনা গেছে উমক স্থানে ইউ এফ ও দেখা গেছে ।
উড়ন্ত সসার উত্তর আমেরিকার আকাশ জুড়ে উড়ে গেছে । শত শত মানুষ তাকিয়ে দেখেছে । আবার শোনা গেছে মহাজাগতিক একটা উল্কাপিন্ড যা তে লক্ষ মিলিয়ন বছরের পুরানো ব্যাক্টেরিয়ার ফসিল পাওয়া গেছে । পৃথিবীর বিস্ময়কর কিছু স্থাপনা আছে যেগুলো ধারণা করা হচ্ছে মানুষের পক্ষে ইম্পসিবল । বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মানুষ যারা বলেছেন স্বচক্ষে এলিয়েন দেখার কথা । আবার পৃথিবীর নানা রহস্যময় অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার গুলোর সাথে জড়িয়ে আছে এলিয়েন । যেমন বারমুডা ট্রায়াঙ্গল । যে যাই বলুক; যা ই হোক এলিয়েনের পৃথিবী পরিভ্রমণের কিছু ইমেজ বিভিন্ন সোর্স থেকে কালেক্ট করতে চেষ্টা করেছি এখানে ।
নব্বই এর শেষে এ দুটিকে ফটোবন্দি করে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্রিট ক্যামেরা ।
এখানে আরো স্পষ্টভাবে তা দেখানো হয়েছে ।
টোকিওর একটি মর্গে একটা বিকৃত কিন্তু ভিন্ন গঠনের অধিকারী একটা দেহ।
টোকিওর একটা মর্গে এক্সপেরিমেন্টের জন্য রাখা এলিয়েন লাশ।
কাঁচের কফিনে মৃত এলিয়েন । ছবিটা সম্ভবত উনিশ শতকের শেষের ।
পেরুর একটি গহীন অঞ্চলের পাহাড়ের ওপরে দাঁড়িয়ে থাকা এলিয়েন।
এই ছবিটি উত্তর আমেরিকার প্রিজন স্টেটের । দীর্ঘদিন বেচারাকে সেখানে থাকতে হয়েছে।
সিক্রেট এজেন্টের কিছু লোক সন্দেহবশত পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য এটিকে পাকড়াও করে।
নর্থ ডাকোটার একটি হসপিটালে মৃত এলিয়েনের দেহটি পরীক্ষা নীরিক্ষা করে দেখা হয়।
অস্ত্রপচারের পর ক্ষত বিক্ষত দেহ ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি দুর্লভ চিত্র
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি দুর্লভ চিত্র
ক্ষুদ্র এলিয়েনের মহাযুদ্ধে অসামান্য কৃতিত্ব
পরিশেষে একটি কথাই বলতে চাই । আমি এলিয়েন বিশ্বাস করি!
আমাদের এই মহাজগতে রয়েছে প্রায় একশো বিলিয়ন গ্যালাক্সি , গড়ে এদের প্রতিটিতে রয়েছে একশো বিলিয়ন নক্ষত্র । সবগুলো গ্যালাক্সিতে হয়তো রয়েছে নক্ষত্রের চেয়েও বিপুল সংখ্যক গ্রহ । হতে পারে তা দশ বিলিয়ন ট্রিলিয়ন সংখ্যক 〖১১〗^১১×〖১১〗^১১= 〖১১〗^২২ টি ।
এতো বিশাল সংখ্যার বিপরীতে এর কতটুকু সম্ভাব্যতা যে , কেবল একটি সাধারণ নক্ষত্র সূর্যেরই থাকবে প্রানপ্রাচুর্যময় গ্রহ । কেন আমরা বিশ্বব্রক্ষান্ডের এক বিস্মৃত নগন্য প্রান্তে স্থান পেয়ে এতটা সৌভাগ্য অর্জন করবো? আমার কাছে এটিই বেশি মনে হয় যে এই মহাবিশ্ব প্রাণে প্রাণে ভরপুর হয়ে আছে । আমরা মানুষেরা তা এখনো জানি না । আমাদের অনুসন্ধান মাত্র শুরু হয়েছে ।
যদি আমরা এই সমগ্র মহাবিশ্বে এক সাথে না হয়ে বিক্ষিপ্ত ভাবে প্রবিষ্ট হতাম তবে আমরা আমাদের কাউকে কোনো গ্রহ কিংবা গ্রহের নিকটে আবিস্কার করতাম তার সম্ভাবনা হতো এক বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়নের এক ভাগ ।
পরিশেষে একটি কথাই বলতে চাই । আমি এলিয়েন বিশ্বাস করি!
আমাদের এই মহাজগতে রয়েছে প্রায় একশো বিলিয়ন গ্যালাক্সি , গড়ে এদের প্রতিটিতে রয়েছে একশো বিলিয়ন নক্ষত্র । সবগুলো গ্যালাক্সিতে হয়তো রয়েছে নক্ষত্রের চেয়েও বিপুল সংখ্যক গ্রহ । হতে পারে তা দশ বিলিয়ন ট্রিলিয়ন সংখ্যক 〖১১〗^১১×〖১১〗^১১= 〖১১〗^২২ টি ।
এতো বিশাল সংখ্যার বিপরীতে এর কতটুকু সম্ভাব্যতা যে , কেবল একটি সাধারণ নক্ষত্র সূর্যেরই থাকবে প্রানপ্রাচুর্যময় গ্রহ । কেন আমরা বিশ্বব্রক্ষান্ডের এক বিস্মৃত নগন্য প্রান্তে স্থান পেয়ে এতটা সৌভাগ্য অর্জন করবো? আমার কাছে এটিই বেশি মনে হয় যে এই মহাবিশ্ব প্রাণে প্রাণে ভরপুর হয়ে আছে । আমরা মানুষেরা তা এখনো জানি না । আমাদের অনুসন্ধান মাত্র শুরু হয়েছে ।
যদি আমরা এই সমগ্র মহাবিশ্বে এক সাথে না হয়ে বিক্ষিপ্ত ভাবে প্রবিষ্ট হতাম তবে আমরা আমাদের কাউকে কোনো গ্রহ কিংবা গ্রহের নিকটে আবিস্কার করতাম তার সম্ভাবনা হতো এক বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়নের এক ভাগ ।
যেখানে দ্ধন্ধ থাকে সেখানে যুক্তি দিয়ে কাজ করতে হয়। তাহলে সত্যট পুরোপুরি উদ্ঘাটিত হবে অথবা সত্যের খুব কাছাকাছি যাওয়া সম্ভব হবে।
ধরে নিলাম আমাদের আশেপাশের সৌরজগতে যত গ্রহ আছে যেগুলো জীবন গঠনের উপযোগী সেগুলো আমাদের পৃথিবীর থেকে অনেক বড় হবে। তাহলে আমরা সূত্রে ফেলাই:
F~Mm/r^2
বড় M হলো গ্রহের ভর আর m হলো জীবের ভর। আর r হলো ব্যাসার্ধ আর F হলো গ্রাভিটটেশনাল ফোর্স!
এখন গ্রহের ভর যদি বেশী হয় আমার ভর ঠিক রেখে তাহলে আমার উপর গ্রাভিটেশনাল ফোর্স বেশী হবে সেহেতু আমার সাইজ কম হবার কথা। কিন্তু সেক্ষেত্রে গ্রহটা যদি বড় হয় তাহলে তার বর্গানুপাতে গ্রাভিটি কমবে!তাহলে আমি অনেক লম্বাটে হবো কিন্তু আমার হাড় গোড়ে ঘনত্ব বেশ কম হবে মানে আমি ভঙ্গুর হবো।
এখন আসি আরও কিছু পর্যবেক্ষনে। মাটির নীচে বা পানির নীচে জন্ম নেয়া জেলী ফিশ অথবা কেচো শ্রেনীর পোকামাকড়ে দেখা যায় এদের শরীর বেশ ভঙ্গুর। বিশেষ করে জেলী ফিস গুলো খুব গভীর সামুদ্রিক তলদেশে পাওয়া যায় যেখানে গ্রাভিটি খুব বেশী এখানে আবার পানির চাপও খুব মূল্যবান ভূমিকা রাখে। সেইক্ষেত্রে এদের কোষে পানির ব্যাপন প্রক্রিয়া বেশ ভালোভাবেই হয় বলে তারা পানির চাপটা নিরপেক্ষ হিসেবে রাখতে পারে।
১) সেই হিসেবে আমরা বলতে পারি, ধরা যাক একটা এলিয়েন গ্রহ যেটা বিশাল বড় এবং ভরও খুব বেশী না থাকে। ধরে নিলাম এর স্কেপ ভেলোসিটি বেশী দরকার নাই তো সেখানে এলিয়েনদের শরীরের সাইজ হবে বেশ লম্বাটে এবং হাড় গোড় হবে অনেকটা ভঙ্গুর। কিন্তু ভর যেহেতু কম থাকবে সেহেতু ধাতু টাইপ ভারী মৌল যেগুলো পর্যায় স্মরনীতে শক্তির আধার হিসেবে কাজ করে সেগুলোর প্রাপ্যতা খুব বেশী হবে না। তবে পর্যায় স্মরনীর বড় বড় ভারী মৌলগুলোর পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। যেহেতু ভর বেশ কম।
সেহেতু ভারী মৌল ছাড়া মহাজাগতিক পরিবেশে গ্রহের নির্দিষ্ট পরিবেশ ধরে রাখাটা খুব বেশী স হজ হবে না। তাই সেসব গ্রহের এলিয়েনদের এতটা জীবনের ঝুকি নিয়ে ঘুরতে আসা মনে হয় না ফিজিবল!
২) এখন আসি গ্রহের ভরও বেশী আবার ব্যাসার্ধও বেশী। তাহলে সেসব গ্রহের এলিয়েন উপযোগী মানে স্বাস্হ্যের অধিকারী এবং তাদের সেরকম খনিজ মৌল থাকার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু গ্রহের ভর বেশী হবার কারনে সেই গ্রহের আনস্ট্যাবিলিটি হবার সম্ভাবনা প্রবল। কারন গ্রাভিটেশনাল ফোর্স বেশী হবার কারনে ওখানে অনেক উল্কাপাতের মতো মহাজাগতিক বিপর্যয় সংঘটিত হবে কারন তার নক্ষত্র সেরকম পরিমান বড় হতে হবে যাদের সম্মিলিত গ্রাভিটেশনাল ফোর্স অনেক বেশী। সেহেতু ওখানে দীর্ঘসময় ধরে কোনো এক নির্দিষ্ট জীব সম্প্রদায়ের বেচে থাকাটা বেশ কম। আর যদি বেচে থাকতেই হয় তাহলে তাদের প্রযুক্তি আরও উন্নত হতে হবে আর তার দৈহিক গঠন হতে হবে এলিয়েন ভার্সেস প্রিডেটর মুভীর মতো। যেটা মনে হয় না সম্ভব। তাহলে এরকম বেশ কিছু নমুনা জনসমক্ষে এসে পড়তো। (পোলাপান একখান টেলিস্কোপ কিনে এমনেই ঐখানে তাক করতো অথবা তারা আমাগো মতো স্ট্যাবল গ্রহ খুইজা এতদিনে আরও সুখে শান্তিতে থাকতে পারতো কারন দিন যত যাইবো তত আমরা এই পৃথিবীর খনিজ সম্পদ খাইয়া ফেলমু!)
৩) এখন ধরেন গ্রহের সাইজও ছোট কিন্তু গ্রাভিটেশনাল ফোর্স অনেক। তাইলে ঐখানকার এলিয়েনদের সাইজ খুবই সুঠাম হইতে হবে। তাদের হাড়ের ঘনত্ব বেশী হইতে হইবো, সাইজে ছোটও হবে। ছোট ছোট কোষীয় প্রক্রিয়া সম্ভব না কারন উচ্চ গ্রাভিটেশনাল ফোর্সের কারনে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে। এখন বলেন এইখানে এলিয়েন ফর্ম করা কেমনে সম্ভব? তার উপর তারা এতদূর দুনিয়াতে আসবে সেরকম খনিজ থাকনের সম্ভাবনা নাই। এছাড়া মস্তিষ্কের গঠনও তেমন বাড়বে না।
উপরের ছবিগুলান দেইখা মনে হয় সাইজে ছোট মাগার লম্বাও না, শরীরও তুলতুলে। তার মানে গ্রাভিটি মাঝারী মানের (কারন সমগুলান লম্বাটে) আর গ্রহের সাইজ বিশাল কিন্তু বায়োলজিক্যাল দিক থিকা গ্রহের ভর তেমন নাই হইলেও যেহেতু এই দুনিয়ায় আইছে সেহেতু মনে হয় না গ্রহের ভর কম থাকবে। কেমন যেনো কন্ট্রাডিক্টোরী মনে হয়।
তাই আমার কাছে মনে হয় না এমন কোনো উন্নত সভ্যতা আছে যারা আমাগো দুনিয়া তে আইসা কেওয়াজ লাগাইতে পারবে। যতদূর মনে হয় যদি এলিয়েন থাকেও তাইলে তারা আমাগো চাইতে খারাপ আছে এবং তাগো আমাদের সাহায্যের দরকার!
ধরে নিলাম আমাদের আশেপাশের সৌরজগতে যত গ্রহ আছে যেগুলো জীবন গঠনের উপযোগী সেগুলো আমাদের পৃথিবীর থেকে অনেক বড় হবে। তাহলে আমরা সূত্রে ফেলাই:
F~Mm/r^2
বড় M হলো গ্রহের ভর আর m হলো জীবের ভর। আর r হলো ব্যাসার্ধ আর F হলো গ্রাভিটটেশনাল ফোর্স!
এখন গ্রহের ভর যদি বেশী হয় আমার ভর ঠিক রেখে তাহলে আমার উপর গ্রাভিটেশনাল ফোর্স বেশী হবে সেহেতু আমার সাইজ কম হবার কথা। কিন্তু সেক্ষেত্রে গ্রহটা যদি বড় হয় তাহলে তার বর্গানুপাতে গ্রাভিটি কমবে!তাহলে আমি অনেক লম্বাটে হবো কিন্তু আমার হাড় গোড়ে ঘনত্ব বেশ কম হবে মানে আমি ভঙ্গুর হবো।
এখন আসি আরও কিছু পর্যবেক্ষনে। মাটির নীচে বা পানির নীচে জন্ম নেয়া জেলী ফিশ অথবা কেচো শ্রেনীর পোকামাকড়ে দেখা যায় এদের শরীর বেশ ভঙ্গুর। বিশেষ করে জেলী ফিস গুলো খুব গভীর সামুদ্রিক তলদেশে পাওয়া যায় যেখানে গ্রাভিটি খুব বেশী এখানে আবার পানির চাপও খুব মূল্যবান ভূমিকা রাখে। সেইক্ষেত্রে এদের কোষে পানির ব্যাপন প্রক্রিয়া বেশ ভালোভাবেই হয় বলে তারা পানির চাপটা নিরপেক্ষ হিসেবে রাখতে পারে।
১) সেই হিসেবে আমরা বলতে পারি, ধরা যাক একটা এলিয়েন গ্রহ যেটা বিশাল বড় এবং ভরও খুব বেশী না থাকে। ধরে নিলাম এর স্কেপ ভেলোসিটি বেশী দরকার নাই তো সেখানে এলিয়েনদের শরীরের সাইজ হবে বেশ লম্বাটে এবং হাড় গোড় হবে অনেকটা ভঙ্গুর। কিন্তু ভর যেহেতু কম থাকবে সেহেতু ধাতু টাইপ ভারী মৌল যেগুলো পর্যায় স্মরনীতে শক্তির আধার হিসেবে কাজ করে সেগুলোর প্রাপ্যতা খুব বেশী হবে না। তবে পর্যায় স্মরনীর বড় বড় ভারী মৌলগুলোর পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। যেহেতু ভর বেশ কম।
সেহেতু ভারী মৌল ছাড়া মহাজাগতিক পরিবেশে গ্রহের নির্দিষ্ট পরিবেশ ধরে রাখাটা খুব বেশী স হজ হবে না। তাই সেসব গ্রহের এলিয়েনদের এতটা জীবনের ঝুকি নিয়ে ঘুরতে আসা মনে হয় না ফিজিবল!
২) এখন আসি গ্রহের ভরও বেশী আবার ব্যাসার্ধও বেশী। তাহলে সেসব গ্রহের এলিয়েন উপযোগী মানে স্বাস্হ্যের অধিকারী এবং তাদের সেরকম খনিজ মৌল থাকার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু গ্রহের ভর বেশী হবার কারনে সেই গ্রহের আনস্ট্যাবিলিটি হবার সম্ভাবনা প্রবল। কারন গ্রাভিটেশনাল ফোর্স বেশী হবার কারনে ওখানে অনেক উল্কাপাতের মতো মহাজাগতিক বিপর্যয় সংঘটিত হবে কারন তার নক্ষত্র সেরকম পরিমান বড় হতে হবে যাদের সম্মিলিত গ্রাভিটেশনাল ফোর্স অনেক বেশী। সেহেতু ওখানে দীর্ঘসময় ধরে কোনো এক নির্দিষ্ট জীব সম্প্রদায়ের বেচে থাকাটা বেশ কম। আর যদি বেচে থাকতেই হয় তাহলে তাদের প্রযুক্তি আরও উন্নত হতে হবে আর তার দৈহিক গঠন হতে হবে এলিয়েন ভার্সেস প্রিডেটর মুভীর মতো। যেটা মনে হয় না সম্ভব। তাহলে এরকম বেশ কিছু নমুনা জনসমক্ষে এসে পড়তো। (পোলাপান একখান টেলিস্কোপ কিনে এমনেই ঐখানে তাক করতো অথবা তারা আমাগো মতো স্ট্যাবল গ্রহ খুইজা এতদিনে আরও সুখে শান্তিতে থাকতে পারতো কারন দিন যত যাইবো তত আমরা এই পৃথিবীর খনিজ সম্পদ খাইয়া ফেলমু!)
৩) এখন ধরেন গ্রহের সাইজও ছোট কিন্তু গ্রাভিটেশনাল ফোর্স অনেক। তাইলে ঐখানকার এলিয়েনদের সাইজ খুবই সুঠাম হইতে হবে। তাদের হাড়ের ঘনত্ব বেশী হইতে হইবো, সাইজে ছোটও হবে। ছোট ছোট কোষীয় প্রক্রিয়া সম্ভব না কারন উচ্চ গ্রাভিটেশনাল ফোর্সের কারনে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে। এখন বলেন এইখানে এলিয়েন ফর্ম করা কেমনে সম্ভব? তার উপর তারা এতদূর দুনিয়াতে আসবে সেরকম খনিজ থাকনের সম্ভাবনা নাই। এছাড়া মস্তিষ্কের গঠনও তেমন বাড়বে না।
উপরের ছবিগুলান দেইখা মনে হয় সাইজে ছোট মাগার লম্বাও না, শরীরও তুলতুলে। তার মানে গ্রাভিটি মাঝারী মানের (কারন সমগুলান লম্বাটে) আর গ্রহের সাইজ বিশাল কিন্তু বায়োলজিক্যাল দিক থিকা গ্রহের ভর তেমন নাই হইলেও যেহেতু এই দুনিয়ায় আইছে সেহেতু মনে হয় না গ্রহের ভর কম থাকবে। কেমন যেনো কন্ট্রাডিক্টোরী মনে হয়।
তাই আমার কাছে মনে হয় না এমন কোনো উন্নত সভ্যতা আছে যারা আমাগো দুনিয়া তে আইসা কেওয়াজ লাগাইতে পারবে। যতদূর মনে হয় যদি এলিয়েন থাকেও তাইলে তারা আমাগো চাইতে খারাপ আছে এবং তাগো আমাদের সাহায্যের দরকার!
যদি
ড্র্যাক ইকুয়েশন ক্যালকুলেট করেন
তাহলে দেখা যায়
যে.....N = N* fp ne fl fi fc fL
N* = মিল্কি তে যত গুলো নক্ষত্র আছে । প্রায় ১০০ থেকে ২০০ বিলিয়ন ।
fp= নক্ষত্রের প্লানেটেরি পারচেন্টেজ । ২০% থেকে ৫০% প্রায় ।
ne= প্রতিটি নক্ষত্র জুড়ে কতগুলো গ্রহের প্রান ধারন পোষণের যোগান রয়েছে । বর্তমানে ১ থেকে পাচটি গ্রহ পাওয়া গেছে ।
fl = ne তে প্রাণময় গ্রহ থাকার পারচেন্টেজ । ১০০%(যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে) থেকে ০% এর কাছাকাছি ।
fi = fl তে বুদ্ধিমান প্রানী থাকার সম্ভাবনা । ১০০%( যেখানে বুদ্ধিমান প্রানী ও বেঁচে থাকার উপাদান আছে) থেকে ০% এর কাছাকাছি ।
fc = fi তে কমুনিকেশন ব্যবস্থার সম্ভাবনা ।১০% থেকে ২০%
fL = গ্রহের সভ্য প্রানীদের যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার সম্ভাবনা । এটা বের করাটা একটু কঠিন বটে ।
ধরুন পৃথিবীতে সূর্য এবং পরিমিত উপাদানের সাপেক্ষে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে ১০ বিলিয়ন বছর আগে । যতদূর সম্ভব আমরা রেডিও ওয়েভে কমুনিকেশন শুরু করেছি ১০০ বছর আগে থেকে ।
আমাদের সভ্যতা কতবছর টিকবে?
আমরা কি কয়েক বছরের মধ্যেই নিজেদের ধ্বংস করে ফেলবো? কিংবা ধরুন আরো ১০ হাজার বছর আমরা টিকবো । তাহলে আমরা যদি কাল ধ্বংস হয়ে যাই পারচেন্টেজ দাঁড়ায় 1/100,000,000 । আর যদি ১০ হাজার বছর টিকে থাকি তাহলে পারচেন্টেজ দাঁড়ায় 1/1,000,000 ।
যখন এই সকল ভেরিয়েবল গুলো আমরা একত্রে মাল্টিপল করি তখন আমরা পাই N, যা প্রকাশ করে গ্যালাক্সির সভ্যতাগুলোর মধ্যে কমুনিকেশন নাম্বার ।
প্রত্যেক ভেরিয়েবলের বর্তমান নির্ণয়সূত্র ব্যবহার করে, ড্র্যাক ইকুয়েশন ভবিষ্যৎবানী করে যে, প্রায় ২০০ কমুনিকেটিং সভ্যতা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে বিরাজমান ।
আপনিও ক্যালকুলেট করে দেখুন ।
জীবন ধারনের সহজ তিনটি উপাদানি হচ্ছে কার্বন, শক্তি এবং পানি । সকল জৈবিক কার্বন এবং অক্সিজেন মিলে যে নিউক্লীয় সংযোজন রিয়েক্টর তৈরী করে তদেরই আমরা নক্ষত্র বলি । বিগ ব্যাং এর পূর্বে এসব নক্ষত্র ছিলো অনেক ভারী এবং ক্ষণস্থায়ী । নক্ষত্রগুলো সকল হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, লিথিয়াম ইত্যাদি শোষণ করে ফেলতো এবং ভারী হয়ে পড়তো । বিগ ব্যাং এ যখন নক্ষত্রগুলো ধ্বংস হয়ে যায় তখন সেই জীবন ধারনের উপাদান গুলো ছড়িয়ে পড়ে ইউনিভার্সে । নতুন নক্ষত্র ঘনীভূত হয় এবং নতুন গ্রহ সেই ভারী উপাদান গুলোর আবর্তে নতুন গ্রহ সৃষ্টি হয় । জীবন শুরু করার স্টেজ তৈরী হয় .।.।.।
N* = মিল্কি তে যত গুলো নক্ষত্র আছে । প্রায় ১০০ থেকে ২০০ বিলিয়ন ।
fp= নক্ষত্রের প্লানেটেরি পারচেন্টেজ । ২০% থেকে ৫০% প্রায় ।
ne= প্রতিটি নক্ষত্র জুড়ে কতগুলো গ্রহের প্রান ধারন পোষণের যোগান রয়েছে । বর্তমানে ১ থেকে পাচটি গ্রহ পাওয়া গেছে ।
fl = ne তে প্রাণময় গ্রহ থাকার পারচেন্টেজ । ১০০%(যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে) থেকে ০% এর কাছাকাছি ।
fi = fl তে বুদ্ধিমান প্রানী থাকার সম্ভাবনা । ১০০%( যেখানে বুদ্ধিমান প্রানী ও বেঁচে থাকার উপাদান আছে) থেকে ০% এর কাছাকাছি ।
fc = fi তে কমুনিকেশন ব্যবস্থার সম্ভাবনা ।১০% থেকে ২০%
fL = গ্রহের সভ্য প্রানীদের যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার সম্ভাবনা । এটা বের করাটা একটু কঠিন বটে ।
ধরুন পৃথিবীতে সূর্য এবং পরিমিত উপাদানের সাপেক্ষে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে ১০ বিলিয়ন বছর আগে । যতদূর সম্ভব আমরা রেডিও ওয়েভে কমুনিকেশন শুরু করেছি ১০০ বছর আগে থেকে ।
আমাদের সভ্যতা কতবছর টিকবে?
আমরা কি কয়েক বছরের মধ্যেই নিজেদের ধ্বংস করে ফেলবো? কিংবা ধরুন আরো ১০ হাজার বছর আমরা টিকবো । তাহলে আমরা যদি কাল ধ্বংস হয়ে যাই পারচেন্টেজ দাঁড়ায় 1/100,000,000 । আর যদি ১০ হাজার বছর টিকে থাকি তাহলে পারচেন্টেজ দাঁড়ায় 1/1,000,000 ।
যখন এই সকল ভেরিয়েবল গুলো আমরা একত্রে মাল্টিপল করি তখন আমরা পাই N, যা প্রকাশ করে গ্যালাক্সির সভ্যতাগুলোর মধ্যে কমুনিকেশন নাম্বার ।
প্রত্যেক ভেরিয়েবলের বর্তমান নির্ণয়সূত্র ব্যবহার করে, ড্র্যাক ইকুয়েশন ভবিষ্যৎবানী করে যে, প্রায় ২০০ কমুনিকেটিং সভ্যতা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে বিরাজমান ।
আপনিও ক্যালকুলেট করে দেখুন ।
জীবন ধারনের সহজ তিনটি উপাদানি হচ্ছে কার্বন, শক্তি এবং পানি । সকল জৈবিক কার্বন এবং অক্সিজেন মিলে যে নিউক্লীয় সংযোজন রিয়েক্টর তৈরী করে তদেরই আমরা নক্ষত্র বলি । বিগ ব্যাং এর পূর্বে এসব নক্ষত্র ছিলো অনেক ভারী এবং ক্ষণস্থায়ী । নক্ষত্রগুলো সকল হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, লিথিয়াম ইত্যাদি শোষণ করে ফেলতো এবং ভারী হয়ে পড়তো । বিগ ব্যাং এ যখন নক্ষত্রগুলো ধ্বংস হয়ে যায় তখন সেই জীবন ধারনের উপাদান গুলো ছড়িয়ে পড়ে ইউনিভার্সে । নতুন নক্ষত্র ঘনীভূত হয় এবং নতুন গ্রহ সেই ভারী উপাদান গুলোর আবর্তে নতুন গ্রহ সৃষ্টি হয় । জীবন শুরু করার স্টেজ তৈরী হয় .।.।.।
ভাল লিকছেন......। ২০১২ সালের post ২০১৪ তে google এ search করে পেলাম ......... TnX
ReplyDeleteধন্যবাদ লিখাটি পড়ার জন্য।
ReplyDeleteছয় বছর পরে রিপ্লাই দিলাম :)